AKI (Acute Kidney Injury) হল হঠাৎ করে কোন কারণে সাময়িকভাবে কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যাওয়া বা বন্ধ হয়ে যাওয়া; যেটা চিকিৎসার মাধ্যমে ঠিক করা সম্ভব। CKD (Chronic Kidney Diseases) হল খুব ধীরে কিডনির কার্যক্ষমতা বন্ধ হয়ে যাওয়া যেটা অনেক শুরুর দিকে চিকিৎসাযোগ্য। কিন্তু দুঃখজনকভাবে তা ধরা পড়ে অনেক late stage এ যখন আর কিছুই করার থাকেনা।
এই ২টা ছাড়াও এখন যেটা নিয়ে লিখব অর্থাৎ AKI on CKD সোজা বাংলায় যেটা হল একজন CKD রুগির AKI হওয়া। যে রুগির গত বেশ কিছু মাস বা বছর creatinine স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি কিন্তু fixed এক পয়েন্টে, হঠাৎ করে একঝাপে creatinine চার ছয় পয়েন্ট বেড়ে গেছে এবং ডাক্তার বলছেন dialysis নিতে।পরিবারের সবার মাথায় তখন আকাশ ভেঙে পড়ে। এখানে বুঝে নিতে হবে যে তার এই জিনিসটাই হয়েছে।
সাধারণত যেসব কারনে AKI হতে পারে তা হল…..
১ঃProtein বেশি খেয়ে ফেলা
২ঃশরীরে পানিশুন্যতা হওয়া
৩ঃবমি ; পাতলা পায়খানা
৪ঃঅন্য যেকোনো infection
৫ঃনা বুঝে এমন কোন medicine খাওয়া যেটা কিডনিরর জন্য ক্ষতিকর
৬ঃএমন কোন খাবার খাওয়া যা কিডনিরর জন্য ক্ষতিকর
এখানে আরেকটা জিনিস মনে রাখতে হবে যে একজন সুস্থ মানুষ যতটা বেশি একটা AKI এর ধাক্কা কাটায় উঠতে পারবে ততটা একজন CKD রুগি কখনই পারবেনা।কারন তার কিডনি আগে থেকেই অসুস্থ।অনেকসময় এটাও বোঝা যায়না যে কি কারনে এমন হল।কিন্তু হঠাত করে তাকে চলে যেতে হবে dialysis এর দিকে।এ কারনগুলো থেকে নিজেকে দূরে সরায় রাখতে পারলে হয়ত dialysis এর মত কষ্টকর এবং risky জিনিস থেকে বেচে শুধু transplant করেই সুস্থ হয়ে যাওয়া সম্ভব।
ⒸBKPA
BKPA Foundation is a voluntary social organization dedicated to raising awareness and sharing knowledge about kidney disease. The foundation’s mission is to educate the public, promote preventive measures, and disseminate reliable information regarding kidney health.
BKPA Foundation does not provide any form of medical advice—directly or indirectly—through social media or any other platform. All medical guidance, diagnosis, or treatment should only be provided by a qualified nephrologist or a registered medical practitioner. Receiving or taking any medical treatment based solely on the information shared by BKPA Foundation is strictly prohibited.
বিকেপিএ ফাউন্ডেশন (BKPA Foundation) একটি স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন, যার লক্ষ্য কিডনি রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি, জ্ঞান প্রচার এবং সঠিক তথ্য শেয়ার করা। প্রতিষ্ঠানটির মূল উদ্দেশ্য হলো জনসাধারণকে শিক্ষিত করা, প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা প্রচার করা এবং কিডনি স্বাস্থ্য সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য তথ্য সরবরাহ করা।
বিকেপিএ ফাউন্ডেশন কোনো ধরনের চিকিৎসা পরামর্শ—সরাসরি বা পরোক্ষভাবে—সোশ্যাল মিডিয়া বা অন্য কোনো প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে প্রদান করে না। চিকিৎসা সংক্রান্ত যেকোনো পরামর্শ, রোগ নির্ণয় বা চিকিৎসা গ্রহণ শুধুমাত্র নেফ্রোলজিস্ট বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের মাধ্যমেই করা উচিত। বিকেপিএ ফাউন্ডেশন প্রদত্ত তথ্যের ভিত্তিতে কোনো চিকিৎসা গ্রহণ করা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।